ছাদেকুল ইসলাম রুবেল,গাইবান্ধাঃ গাইবান্ধা সুন্দরগঞ্জ উপজেলার শান্তিরাম ইউনিয়নে ১টি ভিভো মোবাইল ফোনকে কেন্দ্র করে মারুফ হোসেন(১২) নির্মমভাবে হত্যার হয়।প্রায় দেড় মাসের ও বেশি সময় অতিবাহিত হলেও এখন পর্যন্ত ৬ আসামিকে গেপ্তার করতে পারেনি সুন্দরগঞ্জ থানা পুলিশ। পারিবারিক ও মামলা সুত্রে জানা গেছে, গাইবান্ধা জেলার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার শান্তিরাম ইউনিয়নের শান্তিরাম গ্রামের ফুল মিয়ার ছেলে তাহের মিয়ার সাথে আনোয়ারুল ইসালামের ছেলে মারুফ হোসেনের সঙ্গে ১টি ভিভো মোবাইল ফোনকে কেন্দ্র করে গত ০৭/০১/২২ ইং তারিখে তার বসত বাড়িতে ডেকে নিয়ে গিয়ে ৩.০৫ ঘটিকার সময় মারুফ (১২) কে পূর্ব পরিকল্পনা করে গলা চাপিয়া ধরে শ্বাসরোধ করিয়া হত্যা করে। এলাকাবাসী জানাজানি হলে ঘটনাস্থলে পুলিশ উপস্থিত হয়ে মৃত দেহের সুরতাহাল রিপোর্ট প্রস্তুত করিয়া মৃত দেহ ময়না তদন্তের জন্য গাইবান্ধা সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করেন । সেই দিনে হত্যার সাথে জড়িত আসামী তাহের মিয়াকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেন । এ ঘটনায় ঐ দিনে তার বাবা আনারুল ইসলাম বাদী হয়ে ৭ জন কে আসামি করে থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলা নং-০৫ তারিখ ০৮/০১/২২ ইং (ধারা ৩০২/৩৪)। আসামীদের মধ্যে ফুল মিয়ার ছেলে ১.তাহের মিয়া(১৯) রাত ৮ টার দিকে গ্রেফতার হয়। এছাড়া বাকি আসামী ২.ফুল মিয়ার স্ত্রী শাহিনুর বেগম (৪৫)৩. মৃত গরীব উল্ল্যা ছেলে শাহাবুদ্দিন (৫৫) ৪. শাহাবুউদ্দিন এর ছেলে হযরত আলী (হিরা-২৫) ৫. ছমির উদ্দিন এর ছেলে লিল মিয়া (২৮) ৬. মৃত আফাজ উদ্দিন এর ছেলে মোঃ মহব্বত আলী (৪৮) ও ৭. ফুল মিয়ার ছেলে আবু বক্কর (২৫) সকলের সাং শান্তিরাম , উপজেলাঃ সুন্দরগঞ্জ, জেলাঃ গাইবান্ধা আসামীদের কে এখনো গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়নি সুন্দরগঞ্জ থানা পুলিশ।এ ব্যাপারে এলাকাবাসীর দাবি আসামীদের কে দ্রুত গ্রেফতার করে আইনের আওয়াতায় এনে ফাঁসির দাবি জানান।
সুন্দরগঞ্জ থানার অফিসার ইনর্চাজ(ওসি) মো তৌহিদুজ্জামান এর সাথে মুঠোফোন কথা হলে তিনি জানান দ্রুত আসামীদের কে গ্রেফতারের জন্য কঠোর পদক্ষেপ গ্রহন করা হয়েছে।এবং অল্প সময়ে মধ্যে সকল আসামীদের কে গ্রেফতার করতে সক্ষম হবো