শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ০৭:৫৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম
নোটিশ
যে সব জেলা, উপজেলায় প্রতিনিধি নেই সেখানে প্রতিনিধি নিয়োগ দেয়া হবে। বায়োডাটা সহ নিউজ পাঠান। Email: newssonarbangla@gmail.com

পত্নীতলায় মা ও শিশুর টেকসই পুষ্টি নিশ্চিতকরন প্রকল্পের অবহিতকরণ সভা অনুষ্ঠিত

শামীম আক্তার চৌধুরী প্রিন্স, পত্নীতলা (নওগাঁ) প্রতিনিধি
Update : বুধবার, ২৩ আগস্ট, ২০২৩, ৫:৩২ অপরাহ্ন

শামীম আক্তার চৌধুরী প্রিন্স, পত্নীতলা (নওগাঁ) প্রতিনিধি – টেকসই পুষ্টির লক্ষে বৈশ্বিক জোট  দি হাঙ্গার প্রজেক্টের আয়োজনে পত্নীতলায় মা এবং পাঁচ বছরের কম বয়ষী শিশুদের জন্য টেকসই পুষ্টি নিশ্চিতকরন প্রকল্পের অবহিতকরণ সভা বুধবার উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সভা কক্ষে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
দি হাঙ্গার প্রজেক্টের এলাকা সমন্বয়ক আছির উদ্দিনের সঞ্চালনায় ও উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ খালিদ সাইফুল্লাহর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন নওগাঁ জেলা সিভিল সার্জন ডাঃ আবু  হেনা মোহাম্মদ রায়হানুজ্জামান সরকার। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আব্দুল গাফ্ফার, উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোছাঃ রুমান আফরোজ, নওগাঁ জেলা ডেপুটি সিভিল সার্জন ডাঃ মোঃ মুনির আলী আকন্দ, ডাঃ আবুল কালাম আজাদ, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আরএমও ডাঃ নাছির হায়দার চৌধুরী, ডাঃ রাজিকুল ইসলাম, দি হাঙ্গার প্রজেক্টের উপ-পরিচালক জমিরুল ইসলাম, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল আহাদ রাহাত, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান খাদিজতুল কোবরা মুক্তা, উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা মনোরঞ্জন পাল, নওগাঁ সাংবাদিক ইউনিয়নে সভাপতি মোফাজ্জল হোসেন, পত্নীতলা প্রেসক্লাব ও উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি আলহাজ্ব বুলবুল চৌধুরী, ইউপি চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ, দি হাঙ্গার প্রজেক্টে রাজশাহী অঞ্চলের সমন্বয়ক মিজানুর রহমান, প্রজেক্টের টেকনিক্যাল এক্সপাট ডাঃ আওরঙ্গজেব আল হোসাইন, এনজিও প্রতিনিধি ইউনুছার রহমান সহ অন্যান্য কর্মকর্তা, ইউপি চেয়ারম্যান ও সদস্যবৃন্দ, স্বাস্থ্যকর্মীগণ, সূধীজন প্রমুখ।
এসময় বক্তারা বলেন স্বাস্থ্যবান থাকা বা সুস্থ চিন্তা-এসবের জন্য মূলত অবদান থাকে খাদ্যাভ্যাস, শিক্ষা ও পরিবেশের। একটা শিশুর মস্তিষ্ক বিকাশের সময় হল ৫ বছর বয়স পর্যন্ত। এ সময় যদি শিশুদের সঠিক পরিমাণে পুষ্টি সমৃদ্ধ সুষম খাবার না দেয়া হয়, তবে পুষ্টি ঘাটতির ফলে কম মেধা নিয়ে তারা বেড়ে ওঠে। পরবর্তী সময়ে আমাদের পরিবার বা জাতীয় পর্যায়ে তার অবদান রাখার ক্ষমতা কমে যায়। অপরদিকে ‘মায়ের পুষ্টি শিশুর তুষ্টি’। অর্থাৎ, সুস্থ ও স্বাস্থ্যবতী মা-ই শুধু স্বাস্থ্যবান সন্তানের জন্ম দিতে পারেন। পুষ্টিহীন মায়ের সন্তানের জন্মকালীন ওজন কম এবং অসুস্থ, হাবাগোবা, রুগ্ন হয়ে জন্মায়। পরে নানা রোগে ভোগে। এজন্য অবশ্যই আমাদের মা ও শিশুর টেকসই পুষ্টি নিশ্চিত করতে হবে।
পরে উপজেলার ছয় জন গর্ভবতী মা ও চার জন শিশুর হাতে অতিথিবৃন্দ মাতৃকনা ও পুষ্টিকনা বক্স তুলে দেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
Theme Created By Uttoron Host