এ সময় নিহত হন হাবিবুর রহমান। আহতরা হলেন, রাজা (৩৩), আল রাব্বি (১৬), বুলবুল (৩৫), হাবিবুর রহমান (৭০), ডালিম (৬০) ও তিতাস। আহতদের উদ্ধার করে কুষ্টিয়া ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে ভর্তি করে স্থানীয়রা।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, শুক্রবার সন্ধ্যায় একটি অ্যাম্বুলেন্স ৪ চার যাত্রী নিয়ে রাজবাড়ী থেকে কুষ্টিয়ার দিকে যাচ্ছিলেন এবং একটি মোটরসাইকেল আরোহী নিয়ে কুষ্টিয়া থেকে কুমারখালীর দিকে যাচ্ছিলেন। পথিমধ্যে লালন শাহের ম্যুরাল এলাকায় পৌঁছালে সংঘর্ষ হয়। এতে অন্তত ৬ জন গুরুতর আহত হলে স্থানীয়রা উদ্ধার করে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করেন।
এ তথ্য নিশ্চিত করে কুমারখালী থানার ওসি কামরুজ্জামান তালুকদার বলেন, কুমারখালীর শেষ ও সদর উপজেলার শুরুর প্রান্তে এ দুর্ঘটনা ঘটেছে। আহতদের হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। বিষয়টি সদর থানা নিয়ন্ত্রণ করছে বলেও জানান তিনি।