নিউজ ডেস্ক: আরিফা রহমান রুমা পরিচালক পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক ও বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশনের যুগ্ম মহাসচিব। আরিফা রহমান রুমা ১৯৮৬ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মাত্র নয় বছর বয়সে তার আচার, আচরণ, মেধা এবং রাজনৈতিক উপিস্থিতি দিয়ে জননেত্রী শেখ হাসিনার নজর কাড়েন। ফলশ্রুতিতে জননেত্রী চিঠির মাধ্যমে তার সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ শুরু করেন। ফরিদপুর সরকারী সারদা সুন্দরী মহিলা কলেজে পড়াকালীন ১৯৯২-৯৩ ও ১৯৯৩-৯৪ দুইবার কলেজ সংসদে নির্বাচিত হন, ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক সাংস্কৃতিক সম্পাদক, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের দুর্দিনের পরীক্ষিত সৈনিক, ১৯৯৫-৯৬ এর পত্র পত্রিকা খুললেই তার প্রমান পাওয়া যায়।
শামসুন্নাহার ডিবেটিং ক্লাবের প্রথম কোষাধাক্ষ্য আরিফা রহমান রুমা দেশের বাইরেও বিতার্কিক হিসেবে সুনাম অর্জনকারী। পেশাগত দিক দিয়ে তিনি বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক , লেখক, কলামিষ্ট, গবেষক এবং সেখানকার শিক্ষক সমিতিতে তিনবার নির্বাচিত। বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক ফেডারেশনের তিনি পরপর দুইবার নির্বাচিত যুগ্ম মহাসচিব।
আরিফা রহমান রুমা বর্তমানে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপকমিটির সক্রিয় সদস্য এবং বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক এবং বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশনের যুগ্ম মহাসচিব।
সাংস্কৃতিক অঙ্গনের পরিচিত মুখ আরিফা রহমান রুমা বাংলাদেশ টেলিভিশনের তালিকাভুক্ত উপস্থাপক এবং স্মৃতি’৭১ এর পরিকল্পক, উপস্থাপক। টকশো’তে তার বুদ্ধিদীপ্ত উপস্থাপনে তিনি ইতিমধ্যেই সর্বমহলে ব্যাপক প্রশংসিত হয়েছেন। বিদেশী এমপি এবং সাংবাদিকদের সাথে আলোচনায় দলের আস্থা অর্জন করেছেন। তার বাবা মুন্সী আতিয়ার রহমান একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। গোপালগঞ্জ জেলার মুকসুদপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি। সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান। গোপালগঞ্জ জেলা বারের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন এবং বর্তমানে গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।