এ সময়ে আরো উপস্থিত ছিলেন জনাব মাহবুর রহমান শেখ, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি); জনাব ফাহমি মোঃ সায়েফ, উপজেলা নির্বাহী অফিসার, রাজবাড়ী সদর; রেজওয়ানা নাহিদ, সহকারী কমিশনার, কলেজের শিক্ষকসহ সংশ্লিষ্ট অন্যান্যরা।

নাঈম জানান তাঁর সাফল্যে পিতামাতার পরেই বিশেষ একজন শিক্ষকের ভূমিকা অপরিসীম। তিনি হলেন  শামীমা আক্তার মুনমুন, সহকারী অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান দর্শন বিভাগ, ডা: আবুল হোসেন কলেজ, রাজবাড়ী।  ম্যাডাম তাঁর মাতৃস্নেহে ছাত্রছাত্রীদের শ্রেণিপাঠসহ নানান রকম সহশিক্ষা বিষয়ে সহযোগিতা করেন। এমনকি এই প্রতিযোগিতার বিষয়েও তাঁর অনন্য সহযোগিতা রয়েছে। ম্যাডামসহ সকল শিক্ষক, গুরুজন, রাজবাড়ীবাসি ও প্রশাসনের সকলের প্রতি ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করে নাঈম। এইচএসসি মানবিক শাখায় ২য় বর্ষে পড়ুয়া পরিক্ষার্থী নাঈম বহুমুখী গুনের অধিকারি। সে খুব  ভাল একজন চিত্রশিল্পী। নাঈম জীবনে একজন শীর্ষ স্থানীয় পুলিশ অফিসার হতে চায়। সে সকলের কাছে দোয়া প্রত্যাশি। নাঈমের কলেজ শিক্ষক সহকারী অধ্যাপক শামীমা আক্তার মুনমুন জানান, ”আমার যুক্তিবিদ্যার ছাত্র নাঈম খুবই পরিশ্রমী ও মেধাবী ছাত্র। সকলের সহযোগিতা পেলে সে প্রতিভা বিকাশ করে স্বপ্নপূরণের পথে এগিয়ে যাবে। সে একদিন তার পরিবার , কলেজ ও দেশের সম্মান বাড়াবে। ইতোমধ্যে নাঈম অনেক পুরষ্কার অর্জন করেছে। আমি সাধ্যমত সন্তানস্নেহে তার প্রতিভা বিকাশে সহায়তা করি। শ্রেণিপাঠে খুবেই নিয়মিত ও মেধাবী ছাত্র সে, তার প্রতি আমি একজন শিক্ষকের প্রকৃত দায়িত্বপালনের চেষ্টা করেছি। সৃষ্টিকর্তা তার সহায় হোন।