ডেস্ক নিউজ: গত ২৪ ঘণ্টায় রেকর্ড সংখ্যক ১৬৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর আগে গতকাল ৪ঠা জুলাই ১৫৩ জনের মৃত্যুর খবর দিয়েছিল স্বাস্থ্য বিভাগ। এ পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা দাঁড়ালো ১৫ হাজার ২২৯ জনে। নতুন করে দেশে সর্বোচ্চ শনাক্ত হয়েছেন ৯ হাজার ৯৬৪ জন। এর আগে চলতি বছরের ৩০শে জুন ৮ হাজার ৮২২ জন শনাক্ত হয়েছিল দেশে। সরকারি হিসাবে এ পর্যন্ত মোট শনাক্ত ৯ লাখ ৫৪ হাজার ৮৮১ জন। ২৪ ঘণ্টায় শনাক্তের হার ২৯ দশমিক ৩০ শতাংশ। গত ২৪ ঘণ্টায় ৫ হাজার ১৮৫ জন এবং এখন পর্যন্ত ৮ লাখ ৩৯ হাজার ৮২ জন সুস্থ হয়ে উঠেছেন।
আজ স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে আরও জানানো হয়, ৬০৫টি পরীক্ষাগারে গত ২৪ ঘণ্টায় ৩৫ হাজার ৪২টি নমুনা সংগ্রহ এবং ৩৪ হাজার ২টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত ৬৭ লাখ ৫৭ হাজার ৫৬২টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।
২৪ ঘণ্টায় শনাক্তের হার ২৯ দশমিক ৩০ শতাংশ। শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৮৭ দশমিক ৮৭ শতাংশ এবং শনাক্ত বিবেচনায় মৃত্যুর হার ১ দশমিক ৫৯ শতাংশ।
এদিকে বিভাগ ভিত্তিক শনাক্তের হার বিশ্লেষণে দেখা যায়, দেশের মোট শনাক্তের ৪২ দশমিক ৬৫ শতাংশ রোগী রয়েছেন ঢাকা বিভাগে। গত ২৪ ঘণ্টায় ঢাকা বিভাগে মারা গেছেন ৪০ জন। শনাক্ত হয়েছেন ৪ হাজার ২৫০ জন। এই বিভাগে শনাক্তের হার ২৬ দশমিক ১৩ শতাংশ। এই বিভাগেও সামান্য বাড়ছে করোনার রোগী। ঢাকা জেলায় (মহানগরসহ) শনাক্তের হার ২৪ দশমিক শূন্য ২ শতাংশ। মারা গেছে ১৩ জন।
ময়মনসিংহ বিভাগে মারা গেছেন ২ জন। শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ৩৮৯ জন। শনাক্তের হার ৩১ দশমিক ৮০ শতাংশ। চট্টগ্রামে মারা গেছেন ১৮ জন। এ বিভাগে শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ১ হাজার ৩৬৭ জন। শনাক্তের হার ৩০ দশমিক ৪৫ শতাংশ। রাজশাহীতে মারা গেছেন ১৬ জন। শনাক্ত হয়েছে ১ হাজার ১২৩ জন। শনাক্তের হার ২৬ দশমিক ৫২ শতাংশ। রংপুর বিভাগে মারা গেছেন ১৬ জন। শনাক্তের সংখ্যা ৬৭৬ জন। শনাক্তের হার ৩৪ শতাংশ দশমিক ২২ শতাংশ। খুলনা বিভাগে মারা গেছেন ৫৫ জন। শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ১ হাজার ৪৭০ জন। শনাক্তের হার ৩৫ দশমিক ৬৭ শতাংশ। বরিশাল বিভাগে মারা গেছেন ৯ জন। শনাক্তের সংখ্যা ৪৩৬ জন। শনাক্তের হার ৪৫ দশমিক ৭৫ শতাংশ। একই সময়ে সিলেট বিভাগে মারা গেছেন ৮ জন। শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ২৫৩ জন। শনাক্তের হার ৩৩ দশমিক ৯৫ শতাংশ।