এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন জেলা শিল্পকলা একাডেমীর সহ সভাপতি শেখ ফিরোজ আহম্মেদ সহ জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট বৃন্দ, বিভিন্ন শিল্পি সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনের ব্যাক্তিবর্গ।
এসময় বক্তারা বলেন, কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৮৬১ সালের এদিন কলকাতার জোড়াসাঁকোয় সম্ভ্রান্ত জমিদার বংশে জন্ম করেন । আজ তাঁর ১৬২তম জন্মবার্ষিকী। কালজয়ী এ কবি জোড়াসাঁকোর ঠাকুর পরিবারে মহর্ষী দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের ঘর আলো করে জন্ম নেন। সংস্কৃতিমনা পরিবারে জন্মগ্রহণ করায় শৈশব থেকেই নানা গুণ প্রকাশিত হওয়ার সুযোগ ঘটে তার জীবনে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ছিলেন একাধারে কবি, ঔপন্যাসিক, সংগীতস্রষ্টা, নাট্যকার, চিত্রকর, ছোট গল্পকার, প্রাবন্ধিক, অভিনেতা, কণ্ঠশিল্পী ও দার্শনিক। তাকে বাংলা ভাষার সর্বশ্রেষ্ঠ সাহিত্যিক মনে করা হয়। সংস্কৃতি জগতে অসামান্য কীর্তির জন্য তাকে “গুরুদেব”, “কবিগুরু” ও “বিশ্বকবি” অভিধায় ভূষিত করা হয়।