শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ০৯:৩৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
ঝিনাইদহে কোটা সংস্কারকারিদের সাথে পুলিশের ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া,গুলি বর্ষণ, পুলিশসহ আহত-৪০, আটক-২ সারা দেশে নিহতের সংখ্যা ১৩ স্বাচিপ ঝিনাইদহ জেলা শাখার সভাপতি ডাঃ মামুন, সম্পাদক ডাঃ কাওসার শিবির কর্মী-ছাত্রদল এবং বহিরাগতরা ঢাবির হলে তাণ্ডব চালিয়েছে-মোজাম্মেল হক সারা বাংলা র ৮৮ এর চতুর্থ প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীপালন সারা বাংলা’র ৮৮ মাদারীপুর জেলা প্যানেলের উদ্যোগে চতুর্থ প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীপালন ঝিনাইদহে কোটা বিরোধী আন্দোলনের শিক্ষার্থীদের উপর ছাত্রলীগের হামলা, আহত-২০ রংপুরে পুলিশের গুলিতে কোটা আন্দোলনকারী আবু সাঈদ নিহত চীন-রাশিয়া সামরিক মহড়া ছাত্র নিহতের বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের দাবি অসত্য: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
নোটিশ
যে সব জেলা, উপজেলায় প্রতিনিধি নেই সেখানে প্রতিনিধি নিয়োগ দেয়া হবে। বায়োডাটা সহ নিউজ পাঠান। Email: newssonarbangla@gmail.com

খুলনার চুকনগরের যতিন- কাশেম রোডের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

Reporter Name
Update : বৃহস্পতিবার, ২৫ মার্চ, ২০২১, ১০:৪১ পূর্বাহ্ন

খুলনা প্রতিনিধি ঃঅবশেষে উচ্ছেদ হল খুলনার বাণিজ্যিক শহর চুকনগরের যতিন-কাশেম রোডস্থ শতাধিক অবৈধ স্থাপনা। বৃহস্পতিবার সকাল ৯টায় খুলনা জেলার নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রাকিবুল হাসান ও বিষ্ণুপদ পাল এবং ডুমুরিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ আব্দুল ওয়াদুদের নেতৃত্বাধীন ভ্রাম্যমাণ আদালত এই উচ্ছেদ কার্যক্রম পরিচালনা করেন।
উল্লেখ্য, শতাধিক বছর ধরে জেলা পরিষদের নিকট থেকে ইজারা নিয়ে ব্যবসা করে আসছিলেন চুকনগর এলাকার ব্যবসায়ীরা। কিন্তু বেশ কয়েক বছর আগে থেকে উক্ত ব্যবসায়ীরা ইজারা শর্ত ভঙ্গ করে বহুতল ভবন নির্মাণ, নিজে ব্যবসা না করে অন্যত্র ভাড়া দেয়া, জেলা পরিষদের রাজস্ব পরিশোধ না করাসহ বিভিন্ন অনিয়ম শুরু করে। এ বিষয়ে সত্যতা পাওয়ার পর জেলা পরিষদের পক্ষ থেকে স্থাপনা ভেঙ্গে নেয়ার জন্যে ইজারা গ্রহিতাদের চিঠি দেয়া হয়। কিন্তু তারা স্থাপনা উচ্ছেদ না করে টালবাহানা করতে থাকে।
এমতাবস্থায় গত মঙ্গলবার ডুমুরিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ আব্দুল ওয়াদুদ ব্যবসায়ীদেও দোকান খালি করার জন্য ২৪ ঘন্টা সময় বেঁধে দেন। সে মোতাবেক ব্যবসায়ীরা বুধবার রাতে তাদের মালপত্র অন্যত্র সরিয়ে নেন।বৃহস্পতিবার সকালে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে এই উচ্ছেদ কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে খুলনার জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হেলাল হোসেন বলেন, তারা সরকারী সম্পত্তি ইজারা নিয়ে যথেচ্ছা ব্যবহার করেছেন। সরকারের কোন শর্ত তারা মানেনি, টিনশেড ভবন করার কথা থাকলেও তারা বহুতল ভবন নির্মাণ করেছেন, নিজে ব্যবসা না করে অন্যত্র ভাড়া দেয়া, জেলা পরিষদের রাজস্ব পরিশোধ না করাসহ নানাবিধ অনিয়ম শুরু করেন।
তার প্রেক্ষিতে খুলনা জেলা পরিষদের পক্ষ থেকে উচ্ছেদ মামলা হয়েছে, সেই মামলার সূত্রে ইজারা গ্রহিতাদের বারবার নোটিশ করা হলেও তারা ভ্রুক্ষেপ করেনি, অবশেষে এই উচ্ছেদ কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়েছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
Theme Created By Uttoron Host