কবিতার বাড়ি (১) মহীতোষ গায়েন শাখা প্রশাখায় যদি পাতা ঝরে যায় ,বাঁচবে কীভাবে? ঈশ্বর শক্তি দিয়েছেন,তাকে কাজে লাগিয়ে, এসো সেই শক্তি দিয়ে ডালে ডালে পাতা ভরিয়ে দিই,নবজাতকের কাছে রেখে যাই আরো পড়ুন
প্রজাতন্ত্র নয় জনগণতান্ত্রিক জেহাদ মহীতোষ গায়েন ‘রাজা’ ও ‘প্রজা’ শব্দ দু’টি এখন অচল পয়সার মত, প্রভূ-ভৃত্যের সম্পর্কের মতন প্রাগৈতিহাসিক, বড্ড সেকেলে এই শব্দ দু’টি এবার বর্জিত হয়ে ‘সুশাসক’ ও ‘জনগণতন্ত্র’
ঘাসফুল –রাহুল রাজ ঘাসের বুকে হাসি মুখে ফোটে ঘাসফুল কুল বিচারে পেলো না সে উচ্চ জাত কুল! তার দিকে দৃষ্টি দিয়ে ক’জনে তাকায় পদতলের কসাঘাতে নিজেরে বিলায়। যে ভ্রমর, গোলাপ-রজনি
নীল পদ্যের কষ্ট -রাহুল রাজ বিধুমুখী, অমন করে বারেবারে ভালোবাসার ডাক দিও না। তোমার সুপ্ত হাতে অমন করে শান্ত হৃদয় আর ভেঙো না। তুমি ছাড়া কে আর বলো এমন ভালোবাসতে
চুমোর আল্পনা —রাহুল রাজ বুকের সাথে বুক মিলল, হাতের সাথে হাত ঠোঁটের সাথে ঠোঁটের ছোঁয়ায় দু’জন কুপোকাত। চুল গুলো তার হাওয়ায় দোলে, লজ্জা হল বাঁধা আগুন আগুন খেলায় প্রেম সবে
আমার লক্ষ্মী মহীতোষ গায়েন আমার লক্ষ্মী মাঠে মাঠে তারা ফসল বপন করে আমার লক্ষ্মী নিপীড়িত,অনাহারে রোজ মরে, আমার লক্ষ্মী বক্তৃতা করে জনসভায় ময়দানে আমার লক্ষ্মী প্রতিরোধ গড়ে কবিতা এবং গানে।
জোৎস্নাআলো মহীতোষ গায়েন জোৎস্নাআলো দেখতে দেখতেই পুজো এলো নিভৃতে,চলেও গেল অচিরেই জোৎস্নারা আর ধরা দিল না… জোৎস্নাআলোয় আর ভেজা হলো না। বহুবছর ধরে কত নির্ঘুম রাত কেটে যাচ্ছে, বাঁকা চাঁদ