বুধবার, ০৫ নভেম্বর ২০২৫, ১২:২৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম
Ощути всплеск адреналина и выигрывай крупно Plinko game на деньги скачать – играй с RTP 99% и множит শাহবাগ ব্লকেড উঠিয়ে নিলেন শিক্ষকরা, নতুন কর্মসূচি উপকূলের লোনা জলে হার না-মানা নারী: বাঘবিধবা থেকে স্বাবলম্বী রোল মডেল পত্নীতলায় কারিতাসের স্তন ক্যান্সার বিষয়ে সচেতনতা দিবস পালিত মেট্রোরেলের নতুন সূচি ঝিনাইদহে বেসরকারি শিক্ষকদের কর্মবিরতি ও প্রতিবাদ সমাবেশ এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা বিরল ঐক্য এশিয়ায় ট্রাম্পের আফগান ঘাঁটি দখলচেষ্টার বিরুদ্ধে পাকিস্তান-আফগান সীমান্তে ভয়াবহ সংঘর্ষ, কর্নেল-মেজরসহ ১১ পাকিস্তানি সেনা নিহত রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের নিয়ন্ত্রণ পুরোপুরি রাশিয়ার হাতে: পুতিন
নোটিশ
যে সব জেলা, উপজেলায় প্রতিনিধি নেই সেখানে প্রতিনিধি নিয়োগ দেয়া হবে। বায়োডাটা সহ নিউজ পাঠান। Email: newssonarbangla@gmail.com

রুশ নৌবহর চট্টগ্রাম বন্দরে

এন এস বি ডেস্ক:
Update : সোমবার, ১৩ নভেম্বর, ২০২৩, ৬:৫৪ অপরাহ্ন

এন এস বি ডেস্ক:  রাশিয়ার একটি নৌবহর হঠাৎ করেই চট্টগ্রাম বন্দরে এসেছে। গত ৫০ বছরে এই প্রথম কোনো রুশ যুদ্ধ জাহাজ বাংলাদেশের বন্দরে এলো। রোববার (১২ নভেম্বর) রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা তাস এসব তথ্য জানিয়েছে। এর আগে ১৯৭২ সালে মাইন অপসারণ অভিযান পরিচালনার জন্য চট্টগ্রাম বন্দরে এসেছিল ‍রুশ নৌবহর। তবে এবার রুশ নৌবহরের আগমনের লক্ষ্য একেবারেই ভিন্ন। চট্টগ্রামে রাশিয়ার অনারারি কনসাল আশিক ইমরান বলেছেন, রুশ নাবিকরা আবারও চট্টগ্রাম বন্দরে এসেছেন। তবে এবার তারা কোনো অপারেশেনে নয়, প্রীতি সফরে এসেছেন। এটি প্রমাণ করে যে দুই রাষ্ট্রের মধ্যে সম্পর্ক বর্তমানে খুব ভালো পর্যায়ে রয়েছে। বার্তা সংস্থা তাস জানিয়েছে, প্যাসিফিক ফ্লিট নামে নতুন এই নৌবহরে অ্যাডমিরাল ট্রাইবাটস ও অ্যাডমিরাল প্যান্টেলেভ নামে দুটি সাবমেরিন বিধ্বংসী যুদ্ধজাহাজ ও পেচেঙ্গা নামে একটি ট্যাঙ্কার জাহাজ রয়েছে।বাংলাদেশে নিযুক্ত রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত আলেক্সান্ডার মন্টিটস্কি বলেছেন, ৫০ বছর আগে চট্টগ্রাম নৌবন্দর থেকে মাইন অপসারণের জন্য একটি রুশ নৌবহর মোতায়েন করা হয়েছিল। সে সময় রুশ নৌবহর এসেছিল মূলত সদ্য স্বাধীন হওয়া একটি দেশকে মানবিক বিপর্যয়ের হাত থেকে বাঁচাতে। স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় এই বন্দরে অনেক মাইন বসানো হয়েছিল, যে কারণে অনেক জাহাজ ডুবেও গিয়েছিল। রুশ রাষ্ট্রদূত জানান, সেই সময় এই মাইন সমস্যা সমাধানে সহায়তার জন্য বাংলাদেশ সরকার অনেক দেশের কাছেই আবেদন জানিয়েছিল। কিছু দেশ সেই আবেদনে সাড়া দিলেও বিনিময়ে অনেক অর্থ দাবি করেছিল। স্বদ্য স্বাধীন বাংলাদেশের কাছে সে সময় অত টাকা ছিল না।তিনি আরও বলেন, তখন সোভিয়েত ইউনিয়ন (বর্তমান রাশিয়া) একমাত্র দেশ হিসেবে মানবিক কারণে বাংলাদেশকে সাহায্য করতে রাজি হয়েছিল। এরপর চট্টগ্রাম বন্দরে ‘মাইন ক্লিয়ারিং অপারেশন’ নামে একটি অভিযান চালানো হয়। অপারেশনটি ১৯৭২ সালের এপ্রিলে শুরু হয়ে ১৯৭৪ সালের জুন পর্যন্ত চলে।আলেক্সান্ডার মন্টিটস্কি জানান, সোভিয়েত নৌবাহিনীর ৮ শতাধিক নাবিক ২৬ মাস ধরে অক্লান্ত পরিশ্রম করে চট্টগ্রাম বন্দরের মাইন অপসারণ করেন। সেই অভিযানে এক রুশ ডুবুরি মারা যান। তবে শেষ পর্যন্ত সোভিয়েত নৌসেনারা তাদের লক্ষ্য অর্জন করেন। তারপর থেকেই মূলত চট্টগ্রাম বন্দরে সারাবিশ্ব থেকে জাহাজ চলাচলের পথ সুগম হয়।সূত্র: তাস


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
Theme Created By Uttoron Host