মোঃ আনোয়ার হোসেন আকুঞ্জী, খুলনাঃ মানিকের দুরন্তপনা আর পড়ালেখা আজ দুঃস্বপ্ন। চারিদিকে শুধু হতাশার কালো মেঘ। তছনছ হতে চলেছে দিনমজুর মা-বাবার সোনালী স্বপ্ন। ৬ষ্ঠ শ্রেণির ছাত্র মানিক আজ ক্যান্সারে আক্রান্ত। কঙ্কালসার দেহ নিয়ে ৩ মাস ধরে সে হাসপাতালের বেডে। অর্থাভাবে নিভে যেতে বসেছে মানিকের জীবন প্রদীপ।
ডুমুরিয়া উপজেলার আন্দুলিয়া গ্রামের অবুজ এই শিশুটির নাম নূরুজ্জামান। আদরের ডাকনাম মানিক। দিনমজুর পিতা মাতার ৪ সন্তানের মৃত্যুা পর সে একমাত্র বুকের ধন। আন্দুলিয়া কাদেরিয়া দাখিল মাদরাসার ৬ষ্ঠ শ্রেণির ছাত্র। ৪ মাস আগে গলায় টিউমার অপারেশন করার পর মানিকের ব্লাড ক্যন্সার ধরা পড়ে। গত তিন মাস ধরে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৩ তলায় ৯ নং বেডে কষ্টে দিন কাটছে তার। মানিকের মা পারুল বেগম নওয়াপাড়া সুপার মিলে রাতে কাজ করে। বাবা নূর ইসলাম মোল্যা একজন দিনমজুর। এতে কোনমতে চলে তাদের সংসার আর মানিকের চিকিৎসা।
এতেদিন মা বাবার কষ্টার্জিত উপার্জন আর স্বজন- প্রতিবেশিদের আর্থিক সাহায্যে চলে আসছে মানিকের চিকিৎসা। কিন্তু এখন তার চিকিৎসা খরচ পরিবার পরিজনের পক্ষে বহন করা খুবই কষ্টকর। মানিককে বাঁচাতে আর্থিকভাবে সহযোগিতা করে মানবিকতার হাত বাড়িয়ে দেওয়ার অনুরোধ করেছেন তার বাবা মা।
মানিকের মা পারুল বেগম কেঁদে কেঁদে এ প্রতিবেদককে বলেন; মানিক আমার একমাত্র ছেলে। আপনারা আমার মানিককে বাঁচাতে এগিয়ে আসুন। প্রতি মাসে হাসপাতালে কেমোথেরাপী দিতে ১১ হাজার দিতে হচ্ছে। কোথায় পাব এ টাকা। পরের ক্ষেতে কাজ করে দিন চালাই। মানুষের কাছ থেকে হাত পেতেই মানিকের চিকিৎসা করাচ্ছি। কিন্তু আর কার কাছ থেকে টাকা নিয়ে হাসপাতালে দেব। আপনারা একটু চাইলেই মানিকের জীবন প্রদীপটা আবারো জ্বালিয়ে দিতে পারি।
মানিকের সহযোগিতায় : পারুল বেগম- ০১৯৫৪৯২৪২১৬ (বিকাশ- পার্সোনাল)।
Hi there, There’s no doubt that your blog could possibly be having browser compatibility issues. Whenever I look at your site in Safari, it looks fine however when opening in Internet Explorer, it’s got some overlapping issues. I merely wanted to provide you with a quick heads up! Aside from that, wonderful blog!